র্যাগিংয়ের ঘটনায় হাইকোর্টের উদ্বেগ
প্রকাশিত হয়েছে : ০১ মার্চ ২০২৩, ৭:৩৫:২৭ অপরাহ্ন

The Bangladeshi national flag is seen flown at half-mast outside the High Court building in Dhaka
জালালাবাদ ডেস্ক: ছাত্র রাজনীতির নামে শিাপ্রতিষ্ঠানে র্যাগিংয়ের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, কিছু শিার্থী ছাত্র রাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস নষ্ট করছে। শিাপ্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক দলের নাম ব্যবহার করে সাধারণ শিার্থীদের নির্যাতন করছে। এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং বন্ধে কর্তৃপকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কোনো শিার্থী প্রথমবর্ষে ভর্তির সময় ওই শিার্থী এবং তার অভিভাবকের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিতে হবে র্যাগিংয়ের মতো কাজে যেন জড়িত না হয়। র্যাগিংয়ের মতো কাজে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাকে বহিষ্কার করা হবে এবং শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক ছাত্রীকে রাতভর মারধর ও শারীরিক নির্যাতন করে ভিডিও ধারণের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আদেশ দেওয়ার সময় বুধবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব কথা বলেন।
পরে আদালত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক ছাত্রীকে রাতভর মারধর ও শারীরিক নির্যাতন করে ভিডিও ধারণের ঘটনায় জড়িত পাঁচ ছাত্রীকে সাময়িক বহিষ্কারের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলম অবিলম্বে সরিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
পাঁচ শিার্থী হলেন- ইবি ছাত্রলীগের সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ছাত্রলীগ কর্মী ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের তাবাসসুম ইসলাম, আইন বিভাগের একই শিাবর্ষের ইসরাত জাহান মীম, ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন উর্মী ও ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের মোয়াবিয়া। অন্তরা ছাড়া সবাই ২০২০-২১ শিাবর্ষের শিার্থী।