সিটি নির্বাচন : প্রতীক পেয়েই প্রচারণায় প্রার্থীরা
প্রকাশিত হয়েছে : ০২ জুন ২০২৩, ৮:৪২:৫৫ অপরাহ্ন
কাউন্সিলর পদে যারা লড়ছেন
স্টাফ রিপোর্টার : সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের অংশ নেওয়া মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক পেয়েই প্রার্থীরা শুরু করেছেন প্রচারণা। দিচ্ছেন উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি।
শুক্রবার সকাল ১০টায় নগরীর মেন্দিবাগস্থ জালালাবাদ গ্যাস মিলনায়তনে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের ঘোষণা দেন।
প্রথমে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করা ৭ মেয়র প্রার্থীর প্রতীক বরাদ্দের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক দেওয়া হয়।
মেয়র পদে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী নৌকা, জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল লাঙ্গল, ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মাহমুদুল হাসান হাতপাখা, জাকের পার্টির জহিরুল আলম গোলাপ ফুল প্রতীক পেয়েছেন। এছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল হানিফ ঘোড়া, মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন ক্রিকেট ব্যাট ও মো: শাহজাহান মিয়া বাস প্রতীক পেয়েছেন।
এর আগে প্রতীক বরাদ্দের শুরুতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি সম্পর্কে অবহিত করেন। এ সময় মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতীক পাওয়ার পর আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, আচরণবিধি মেনেই ২১ জুনের নির্বাচনের প্রচারণা করবেন। নৌকা দেশের উন্নয়নের প্রতীক। তিনি এ প্রতীক পাওয়ায় সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার প্রায় পাঁচ লাখ ভোটার নৌকায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন। তিনি সিলেটের মানুষের প্রত্যাশা পূরণে স্মার্ট নগর গঠন, ক্লিন ও গ্রিন সিটি করপোরেশন উপহার দিতে চান।
পরে আনোয়ারুজ্জামান কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মেন্দিবাগ ও উপশহর এলাকায় প্রচারপত্র বিলির মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। এ সময় আনোয়ারুজ্জামানের সঙ্গে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে প্রতীক বরাদ্দের পর জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলামও নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে প্রচারণা চালানোর কথা বলেন। তিনি আগামী সময়ে সিলেট সিটিকে সুন্দর ও পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়তে লাঙ্গল প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান। পরে তিনিও নগরের মেন্দিবাগ ও উপশহর এলাকায় লিফলেট বিলির মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করেন।
ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মাহমুদুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, সিলেট সিটি করপোরেশনে গত ২০ বছরে যে উন্নয়ন হয়নি, তিনি নির্বাচিত হলে সে উন্নয়ন করবেন। এ সময় তিনি নির্বাচিত হলে হোল্ডিং ট্যাক্স ২০ শতাংশ কমানো ও ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স পেতে বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি দিতে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানান। সিটি করপোরেশনকে তিনি দুর্নীতিমুক্ত করবেন বলেও মন্তব্য করেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলা শেষে তিনি এবং তার কর্মী-সমর্থকেরা হাতপাখা নিয়ে মিছিল করে নগরের মেন্দিবাগ, সোবহানীঘাট এবং শাহজালাল উপশহর এলাকায় প্রচারণা চালান। এছাড়া সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীদেরও প্রতীক বরাদ্দের পরপরই কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে প্রচারণা চালাতে দেখা গেছে।
এদিকে প্রতীক বরাদ্দের পর প্রার্থীদের সমর্থকেরা মিছিল করেন। এছাড়া পুরো নগরে শুরু হয় পোস্টার ও ব্যানার-ফেস্টুন লাগানো। প্রতীক বরাদ্দের আগেই অবশ্য নগরের কোথাও কোথাও প্রার্থীদের পোস্টার দেখা যায়।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় জানিয়েছে, ৭৯ দশমিক ৫০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই নগরে ওয়ার্ড আছে ৪২টি। মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬০৫ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৫৩ হাজার ৭৬৩ জন এবং নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ৮৪২ জন। মোট কেন্দ্র ১৯০টি এবং ভোটকক্ষ ১ হাজার ৩৬৪টি। তফসিল অনুযায়ী ২১ জুন পঞ্চমবারের মতো সিলেট সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৭ মেয়র প্রার্থীর পাশাপাশি ৪২টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭৩ জন ও সংরক্ষিত ১৪টি ওয়ার্ডে ৮৭ জন নারী কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতাকরছেন।
সাধারণ ওয়ার্ডে (পুরুষ কাউন্সিলর) প্রার্থীর হলেন- ১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, মুফতি কমর উদ্দিন, সৈয়দ আনোয়ারুছ সাদাত, সলমান আহমদ চৌধুরী, ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিক্রম কর সম্রাট ও সাবেক কাউন্সিলর মো. রাজিক মিয়া, ৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ লায়েক, সাবেক কাউন্সিলর এস এম আবজাদ হোসেন, মিজানুর রহমান, বদরুল ইসলাম লস্কর, ৪নং ওয়ার্ডে আব্দুল করিম চৌধুরী, শেখ তোফায়েল আহমদ শেপুল, আলম খান মুক্তি, আহমদুল হক, ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ, খালেদ আকবর চৌধুরী, কামাল মিয়া, নাজমুল হোসাইন, শেখ মো: সাহেদ সিরাজ, রিমাদ আহমদ রুবেল, আমিনুর রহমান, ৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিএনপি নেতা ফরহাদ হোসেন শামীম, শাহিন মিয়া, সৈয়দ আতিকুর রব চৌধুরী, মাজহারুল ইসলাম, মাহমুদ আহমদ, ৭নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আফতাব হোসেন খান, সায়ীদ মো. আবদুল্লাহ, জাহিদ খান সায়েক, ৮নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ইলিয়াছুর রহমান, সুমন ইসলাম, ফয়জুল হক, রানা আহমদ, সাব্বির খান, বিদ্যুৎ দাস, জগদীশ চন্দ্র দাশ, সুদীপ রঞ্জন দেব, হাবিবুর রহমান হাবিব, ৯নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মখলিছুর রহমান কামরান ও বাবুল খান, ১০নং ওয়ার্ডে মোস্তফা কামাল, তারেক উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া মাসুক, আব্দুল হাকীম, আফতাব, ছাইদুর রহমান, ১১নং ওয়ার্ডে রকিবুল ইসলাম ঝলক, আব্দুর রহিম মতচ্ছির, মীর্জা এম.এস. হোসেন, আব্দুর রকিব বাবলু, ১২নং ওয়ার্ডে সিকন্দর আলী, আব্দুল কাদির, ১৩নং ওয়ার্ডে শাহদাত হোসেন লোলন, শান্তনু দত্ত সন্তু, নুরুল ইসলাম, বিশ্বজিৎ দাস, ১৪নং ওয়ার্ডে বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম মুমিন, মোস্তাফিজুর রহমান, মাহবুবুর রহমান জনি, ১৫নং ওয়ার্ডে বিএনপি নেতা ছয়ফল আমিন বাকের, আনোয়ার হোসেন জাহেদ, বিএনপি নেতা কায়ছার হাসান শিমন, মুজিবুর রহমান শওকত, আব্দুল গাফফার, আবু তামিম, ১৬নং ওয়ার্ডে ফয়জুল হাসান, আফরাফ খান, আব্দুল মুহিত জাবেদ, কামরুল হোসেন রাজীব, তামিম আহমদ খাঁন, তমাল রহমান, জামাল আহমদ, ১৭নং ওয়ার্ডে মীর জসিম উদ্দিন, রাশেদ আহমদ, দিলওয়ার হোসাইন সজীব; ১৮নং ওয়ার্ডে সালমান চৌধুরী, এবি এম জিল্লুর রহমান, মো. নজমুল ইসলাম এহিয়া, মাহবুব খান মাসুম, শামছুর রহমান কামাল, বেলাল আহমদ, ১৯নং ওয়ার্ডে এস এম শওকত আমীন তৌহিদ, রুমেল আহমদ, ২০নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, শুভ্র চক্রবর্তী, মিঠু তালুকদার, বিহিত গুপ্ত চৌধুরী বাবলা, ২১নং ওয়ার্ডে আব্দুল রকিব তুহিন, আসাদ বখত জুয়েল, সাহেদুর রহমান, গোলাম রহমান চৌধুরী, ২২নং ওয়ার্ডে ছালেহ আহমদ সেলিম, ফজলে রাব্বী চৌধুরী, দিদার হোসেন, আবু জাফর, শোয়াইবুর রহমান শোয়াইব, বদরুল আজাদ রানা, ইব্রাহিম খান সাদেক, ২৩নং ওয়ার্ডে মোস্তাক আহমদ, সোয়েব আহমদ শিপলু, মামুনুর রহমান মামুন, শেখ সোহেল আহমদ কবির, ২৪নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সোহেল আহমদ রিপন, হুমায়ুন কবির সুহিন, হাবিবুর রহমান, আব্দুস শহীদ লস্কর, মোহাম্মদ শাহজাহান, আবুল কাশেম খায়ের; ২৫নং ওয়ার্ডে রোকসানা বেগম শাহনাজ, মোফাজ্জল হোসেন, তাকবির ইসলাম পিন্টু, সাহাব উদ্দিন সিহাব, আশিক আহমদ।
২৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর তৌফিক বক্স, সেলিম আহমদ রনি, সাহেদ আহমদ, মামুনুর রশিদ, ২৭নং ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল নজরুল, আজম খান, সুজিত কুমার গোপ, শাহীন আহমদ, জালাল উদ্দিন আহমদ, মঈন উদ্দিন, বিপ্লব কান্তি দে মাধব, ২৮নং ওয়ার্ডে শিব্বির আহমদ, ফখরুল ইসলাম, ইমতিয়াজ আহমদ জগলু, রায়হান হোসেন, আশিকুর রহমান আশিক, এস এম মিনহাজ মাহমুদ, আব্বাছ আলী, সুহেল রানা, এমদাদ হোসেন, ২৯নং ওয়ার্ডে লাহিনুর রহমান লাহিন, মাজহারুল ইসলাম শাকিল, জাবেদ আহমদ জীবন, রেজাউল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন মুরাদ, রাজীব আহসান, পংকি মিয়া, গোলাম মোস্তফা কামাল, শাহেদ খান স্বপন।
৩০নং ওয়ার্ডে রাজু মিয়া, আতাউর রহমান, জামাল উদ্দিন, প্রমথ দাস, আব্দুল মান্নান, আজাদ মিয়া, শাহ ইকবাল হোসেন, মকসুদ আহমদ, আলী আছকর, আব্দুল গফফার, সেলিম আহমদ জাবেদ, ফজলুল করিম, জাকির হোসেন, নুরুল ইসলাম মাসুম, রকিব খান, রাউল করিম সুমন, এনামুল হক, লয়লু মিয়া, সানর মিয়া, ৩১নং ওয়ার্ডে রাজিব আহমদ, আব্দুল আহাদ, ইলিয়াস মিয়া, আব্দুল মুকিত, দেলোয়ার হোসেন, ইউনুছ আহমদ, নজমুল হোসেন, শফিকুর রহমান, ৩২নং ওয়ার্ডে কাবুল আহমদ, আব্দুল হান্নান, সৈয়দ ফরহাদ হোসেন, মোতাহার হোসেন, দুলাল আহমদ মতিউর রহমান রিপন, হোদায়েত হোসেন তানভীর, আফছর আহমদ, রুহেল আহদ, স্বপন আহমদ রুমন, ৩৩নং ওয়ার্ডে ফখরুল ইসলাম দুলু, গৌছ উদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন, সেলিম আহমদ, শামীম আহমদ পিন্টু, ইকবাল হোসেন শামীম, রমিজ উদ্দিন, হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, বাহার উদ্দিন, আবু সাদেক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, মঞ্জুর রহমান, ইন্দ্রজিত বিশ্বাস, শাহাজাহান আহমদ খাদিম, আব্দুল আহাদ, হিমেল আহমদ।
৩৪নং ওয়ার্ডে আমিনুর রহমান, সোলেমান আহমদ, মাওলানা রফিকুল ইসলাম, শামীম আহম্মদ, আবু বকর লিলু, জয়নাল আবেদীন, পারভেজ আহমদ, আনোয়ার হোসেন আনু, সুহেল আহমদ, নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, আলী আক্তার চৌধুরী, কাজি মো. রুনু মিয়া মইন, জয়নাল আবেদীন জুয়েল, হাবিবুর রহমান পংকি, মো. রকিবুজ্জামান, রমজান আলী, ৩৫নং ওয়ার্ডে মনজুর আহমদ মনজু, সৈয়দ আহমদ আলী, জাহাঙ্গীর আলম, ৩৬নং ওয়ার্ডে রাজা মিয়া, বদরুর রহমান বাবর, এ এইচ এম জহিরুল হক, হিরন মাহমুদ নিপু, সৈয়দ জয়নাল আবেদীন আহমদ, তজমুল ইসলাম, ৩৭নং ওয়ার্ডে শেখ লোকমান মিয়া, দিলোয়ার হোসেন জয়, শায়খুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম নজু, কবির আলম, রিয়াজ মিয়া, আব্দুর রাজ্জাক ডালীম, আলী হোসেন রফিকুল ইসলাম, বিপ্লব চক্রবর্তী, মোয়াজ বিন আজহার, পারভেজ আহমদ, বিজিত লাল দাস।
৩৮নং ওয়ার্ডে গিয়াস উদ্দিন, আক্তার হোসেন, কামরুল হাসান নুর, আল আমিন, বেলাল আহমদ, মো. জাকারিয়া, হেলাল উদ্দিন, উসমান হারুন পনির, আজিজুর রহমান সুমন, ৩৯নং ওয়ার্ডে রেজাউল রহমান মোস্তাক, শাহাব উদ্দীন লাল, ফজলুল করিম ফুল মিয়া, আব্দুর রহমান খোরাসানী, আমির উদ্দিন আহমদ, আলতাফ হোসেন সুমন, মাসুম আহমদ, ৪০নং ওয়ার্ডে রাজ কুমার পাল রাজু, লিটন আহমদ, আব্দুল শহীদ, এস এম জুলফিকার আলী, সামরান সাবের, আব্দুল হাছিব, কামাল আহমদ কাবুল, তারেক আহমদ, ৪১নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ রাজ্জিক, নাজির আহমদ স্বপন, মনজুর আহমদ, খসরুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম রফু, জিয়াউর রহমান, দিবাকর দেবনাথ, ফখরুল আলম, আক্তার হোসেন এবং ৪২নং ওয়ার্ডে মাওলানা আব্দুল হাফিজ খান, আব্দুল কাদির ছাদেক, মনছুরুল আরিফিন শিকদার সুমন, রিহাদ আহমদ, সাইফুল আলম, নজরুল ইসলাম কামাল, আলতাফুর রহমান, আবুল কালাম মনছুর, মতিউর রহমান।
সংরক্ষিত ওয়ার্ডে (নারী কাউন্সিলর) প্রার্থীরা হলেন- ১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সালমা সুলতানা ও আছিয়া বেগম, ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর কুলসুমা বেগম পনি, রুনা বেগম, জোসনা আহমদ, তাহমিনা রহমান রোবা, ৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেবেকা বেগম, রোবি বেগম, নেহারুন বেগম, শ্যামলী সরকার, মুসলিমা নাজনিন হাসান, নাছরিন আহমদ নুপুর ও রুকসানা খানম, ৪নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মাসুদা সুলতানা, রুহেনা খানম মুক্তা, উম্মে সালমা, অ্যাডভোকেট জোহরা জেসমিন, তাহমিনা বেগম, রুবি বেগম, সালমা বেগম, সুনিয়া আক্তার সূচনা ও রুপিয়া খানম, ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শাহানা বেগম শানু, দীবা রানী দে, জয়শ্রী দাস জয়া, ৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শাহানারা বেগম ও মোছা. কামরুন নাহার চৌধুরী, ৭নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর নাজনীন আক্তার কনা, মাহমুদা নাজিম রুবি, নার্গিস সুলতানা ও ডায়না বেগম সুমাইয়া, ৮নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেবেকা আক্তার লাকী, সাবেক কাউন্সিলর বিএনপি নেত্রী সালেহা কবীর সেপী, শারমিন আক্তার রুবি ও হেনা বেগম। ৯নং ওয়ার্ডে সাদিয়া শারমিন সুমি, নাজমা বেগম, শিউলি আক্তার, ছামিরুন নেছা ও আছমা বেগম, ১০নং ওয়ার্ডে হাছিনা বেগম, রুমা আক্তার, আয়েশা খাতুন কলি, হোছনে আরা বেগম, অর্পনা রানী ঘোষ, জুলেখা বেগম, মাহমুদা ইসলাম চৌধুরী ও তাহমিনা সুলতানা।
১১নং ওয়ার্ডে সাজেদা বেগম, খেলা রাণী নাথ, ফাতেমা বেগম সাথী, রাহেলা বেগম, রোপসানা আক্তার, রুকসানা বেগম, পারবিন বেগম, মাজরানা তাহরীন খালিক ও আমিনা বেগম। ১২নং ওয়ার্ডে ছালেহা বেগম, আছমা আক্তার পারভীন, হাজেরা বেগম, নাজমা আক্তার, ফাতেমা আক্তার পারুল, রুমি আহমদ, শিরিন আক্তার, সেলিনা আক্তার ও লিপি বেগম। ১৩নং ওয়ার্ডে ফাতেমা বেগম, নেখবুল বেগম, রেজিয়া বেগম, ডলি বেগম, লাভলী বেগম, খালেদা আক্তার শাপলা, শিউলী পারভীন, কুলসুমা বেগম তাহমিনা, শোভা আক্তার, রেসমা বেগম, জলি পুরকায়স্থ ও শেখ তাসলিমা আলী হেনা এবং ১৪নং ওয়ার্ডে নুরজাহান বেগম ও সুবিনা বেগম সুবনা।