ছাতকে জমে উঠেছে পশুর হাট
প্রকাশিত হয়েছে : ২৬ জুন ২০২৩, ৫:৫৩:৫২ অপরাহ্ন
ছাতক সংবাদদাতা: পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ছাতকের স্থায়ী পশুর হাটগুলো জমে উঠেছে। তবে তুলনামূলকভাবে পশু কেনাবেচা কম হচ্ছে। গরু ব্যবসায়ীরা আশা করছেন ঈদের আগের দিন উপজেলার অস্থায়ী হাটগুলোও জমে উঠবে। এবার স্থায়ী-অস্থায়ী মিলে উপজেলাতে ৭টিরও বেশী পশুর হাট বসেছে।
সংশ্লিষ্ট ক্রেতা-বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের মাত্র ২ দিন বাকি থাকায় পশুর হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতায় জমজমাট। উপজেলার জাউয়াবাজার পশুর হাটে ছোট-বড় নানা ধরণের নানা জাতের গরু উঠেছে। ক্রেতারা আসছেন, দেখছেন, দামাদামি করে গরু কিনে বাড়ি ফিরছেন। তবে বেশিরভাগ ক্রেতার চাহিদা মাঝারি ও ছোট গরু।
উপজেলার গোবিন্দগঞ্জবাজারের পশুর হাটে কোরবানির জন্য পর্যাপ্ত পশুর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। আর ক্রেতাদের উপস্থিতিও কম নয়। ক্রেতারা তাদের সাধ্যমত দামে পছন্দের পশুটি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। পশুর হাটে আসা অধিকাংশ ক্রেতাদের পছন্দ স্থানীয়ভাবে কৃষকের লালন-পালন করা দেশি গরু। উপজেলার পশুর হাটগুলোতে সরেজমিনে দেখা যায়, ঈদের মাত্র ২ দিন বাকি থাকায় গরু-ছাগল কেনাবেচা জমে উঠেছে। মাঝারি ও ছোট আকৃতির গরুর চাহিদা একটু বেশি। তবে হাটে বড় গরুর সংখ্যাও কম নয়।
উপজেলার জাউয়াবাজার পশুর হাটে ৬ টি গরু নিয়ে আসছেন ব্যবসায়ী কামরুল মিয়া। তিনি জানান, নিজের পালা গরু নিয়ে আসছি। এই গরুগুলো কয়েক বছর আগে কিনেছিলাম। এর মধ্যে ২ টা গরু ৪ লাখ টাকায় বিক্রির আশা আছে। জাউয়াবাজারে গরু কিনতে আসা ক্রেতা মিজানুর রহমান হাছনু জানান, এবার গরুর দাম বেশি দেখছি। সাধ্যের বাইরে তো কিনা সম্ভব নয়, তাই ঘুরে ঘুরে দেখছি।