বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সংসদের দুটি স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
প্রকাশিত হয়েছে : ১০ জুলাই ২০২৩, ৬:৩৮:৩১ অপরাহ্ন
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: এহছানে এলাহী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি প্রতিষ্ঠান। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ একই সূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কথা বললে শেষ হবে না। ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলা যাবে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এমন আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়।
রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় জেলা পরিষদ মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা ইনস্টিটিউট ও মুক্তাক্ষর কর্তৃক আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র জন্মশতবার্ষিকী ও মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদের উদ্যোগে প্রকাশিত স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সিলেট মেট্রোপলিটন ল’ কলেজের অধ্যক্ষ ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ড.এম শহীদুল ইসলাম এডভোকেটের সভাপতিত্বে ও আন্তর্জাতিক রবীন্দ্র চর্চা কেন্দ্র সিলেটের সভাপতি এডভোকেট মামুন হোসেন ও আন্তর্জাতিক রবীন্দ্র চর্চা কেন্দ্র সিলেটের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক রনদ্বীপ চৌধুরী লিংকনের সঞ্চালনায় ১ম পর্বের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার নিরাজ কুমার জয়সওয়াল।
প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সিলেট মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ভারতীয় সহকারী হাই কমিশন সিলেট এর সেকেন্ড সেক্রেটারি মানস কুমার মোস্তাফি, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদের সভাপতি ড. দেবব্রত রায়, সম্পাদক ড. মুজাহিদুর রহমান, ত্রিপুরার সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অমিত ভৌমিক, জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাজেদা রওশন শ্যামলী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি। অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন থেকে তেলওয়াত করেন ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মানিক মিয়া ও গীতা পাঠ করে স্কলার্সহোম স্কুলের শিক্ষার্থী দেবজ্যোতি আচার্য্য শায়ন। অনুষ্ঠানের শুরুতে দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচিত গানের ভিডিও প্রদর্শনী ও নৃত্য এবং আবৃত্তি পরিবেশন করা হয়। অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে সম্মাননা ক্রেস্টও প্রদান করা হয়।
মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে পরিবেশিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ভারতের ২৫ জন শিল্পী আবৃত্তি, নৃত্য ও সঙ্গীত পরিবেশন করেন। বাংলাদেশের শিল্পীরাও অংশগ্রহণ করেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আবৃত্তি প্রশিক্ষক বিমল কর, ত্রিপুরা আগরতলার উপস্থাপিকা সুনন্দা দেবনাথ ও প্রিয়শ্রী কর পিউ। বিজ্ঞপ্তি