সিলেটের ১৯ আসনে লড়ছেন যারা
প্রকাশিত হয়েছে : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৩০:৫৩ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার : রাত পোহালেই ভোট। বিএনপি-জামায়াতসহ বেশ কয়েকটি বড় দলবিহীন এই ভোটেও হার্টবিট বাড়ছে প্রার্থী ও সমর্থকদের। কারা হচ্ছেন সিলেটের ১১৬ প্রার্থীর মধ্যে ভাগ্যবান ১৯ জন। শেষ সময়ে অনেকটা ছোট হয়ে এসেছে মূল প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর তালিকা। কোথাও নির্ভার একক প্রার্থী, আবার কোথাও দ্বিমুখী, কোথাও ত্রিমূখী এবং কোথাও চতুর্মূখী প্রতিদ্বন্দ্বিতার অংক কষছেন কেউ কেউ। আর কিছুক্ষণ পরই অবসান ঘটবে প্রতীক্ষার, উত্তর মিলবে সকল অংকের।
জানা গেছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচনে অংশ না নেয়ায় উৎসবে কিছুটা ভাটা পড়েছে। শেষ সময়ে বিএনপি-জামায়াতসহ সমমনা দল ও জোট আহুত হরতাল ঘিরে নতুন করে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। এরপরও নিজেদের মধ্যে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিচ্ছে আওয়ামী লীগসহ ছোট কয়েকটি দলের প্রার্থীরা। অনেক ক্ষেত্রে ভোটের মাঠে তাদের প্রার্থীরা আওয়ামী লীগের কাছে পাত্তা পাবার কথা না থাকলেও ছোট দলের সেই নেতারা কোথাও বড় ফ্যাক্টর হয়ে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। কিছু আসনে নৌকার জয়ে বাধা হয়ে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তাদের বেশিসংখ্যকই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী। যাদের বিদ্রোহের বৈধতা এবং অধিকার দিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলীয় নেতাকর্মীদেরও পছন্দের প্রার্থীর হয়ে কাজের সুযোগ দেয়া হয়েছে। মূলত একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হিসেবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে প্রতিষ্ঠা করার স্বার্থে নির্বাচনে প্রার্থীদের অংশগ্রহণ এবং ভোটকেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এ নীতিতে গিয়েছে সরকারি দল। ফলে বেশিরভাগ আসনে আওয়ামী লীগের মূল প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী হয়ে ওঠেছেন নিজেদের লোকই। সিলেটেও তাই হচ্ছে। তাদের মধ্যেই হচ্ছে সংসদে পৌঁছার লড়াই। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে কয়েকজন আছেন যারা আওয়ামী লীগ ঘরনার নন, তারাও উঠে এসেছেন আলোচনায়।
আওয়ামী লীগের বাইরে বড় কোনো দল নির্বাচনে না থাকায় সিলেটের ১৯ আসনে নিজেদের প্রার্থী জয়ী হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। কিন্তু সেই সুযোগ নিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। আসনগুলো থেকে প্রত্যেককেই নিজেদের যোগ্যতায় বেরিয়ে আসার সুযোগ ও নির্দেশনা দিয়েছে দলটি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নির্বাচনপরবর্তি সরকারের স্বার্থে দলের বাইরে থেকে কয়েকজনকে সংসদে আসার পথ সুগম করে দেবে তারা। সিলেট থেকে অন্তত ৫টি আসনে দলীয় প্রার্থীকে না বসিয়ে অন্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীকে মৌন সমর্থন দিয়ে তাদেরকে বের করে আনার চেষ্টা চলছে। এছাড়া একটি আসনে আওয়ামী লীগ কোনো প্রার্থীও দেয়নি। এরই মধ্যে এরকম কয়েকটি আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী থাকার পরও ছাত্রলীগ, যুবলীগকে নামানো হয়েছে অন্য প্রার্থীর পক্ষে। তারা উপরের নিদের্শে মাঠে নেমেছেন বলে একাধিক সূত্রকে জানিয়েছেন। এছাড়াও কয়েকজন প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা ইশারা পেয়েই নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন বা মাঠে লড়াইয়ে নেমেছেন এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। সিলেটে এরকম অন্তত ২ প্রার্থী আছেন যারা গায়েবানা ভোটের স্বপ্ন দেখছেন। তারা আছেন অনেকটা অটো-পাসের অপেক্ষায়। মাঠে তাদের খুব একটা তৎপরতা নেই। অনেকে মনে করছেন, কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও তারা শেষমেষ বৈতরণি পার হয়েও আসতে পারেন। সিলেটের ১৯ আসনে ১১৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও শেষ সময়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জের ৩ প্রার্থী ভোটের মাঠ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তবে প্রতীক বরাদ্দ হওয়ায় ব্যালটে থাকছে তাদের নাম ও প্রতীক।
সিলেট :
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেট জেলার ৬টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৩ জন। সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী- পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের প্রার্থী আব্দুল বাসিত, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি)-এর প্রার্থী ইউসুফ আহমদ, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী ফয়জুল হক এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. সোহেল আহমদ চৌধুরী।
সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী, গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি মোকাব্বির খান, বিশ্বনাথ পৌর মেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান, জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী, তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব, বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী মো. জহির এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসাইন।
সিলেট-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান, জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশ (বিএমএ)-এর মহাসচিব- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল, বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী শেখ জাহেদুর রহমান মাসুম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আফরোজ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফখরুল ইসলাম।
সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ইমরান আহমদ, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো. নাজিম উদ্দিন কামরান এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আবুল হোসেন।
সিলেট-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আল কবির, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী কুতুব উদ্দীন আহমদ শিকদার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. বদরুল আলম এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) প্রার্থী মো. খায়রুল ইসলাম।
সিলেট-৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম নাহিদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের প্রার্থী আতাউর রহমান আতা, জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেলিম উদ্দিন, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী শমসের মবিন চৌধুরী এবং ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী সাদিকুর রহমান।
এবার সিলেটের ৬টি আসনে মোট ২৭ লাখ ১৫ হাজার ৩৩১ ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৩ লাখ ৯২ হাজার ৩৯৫ ও মহিলা ভোটার রয়েছেন ১৩ লাখ ২২ হাজার ৯২৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ১০ জন। এবারের নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র রয়েছে এক হাজার ১৩টি ও ভোট কক্ষ রয়েছে ছয় হাজার ছয়টি।
সুনামগঞ্জ :
শেষ মুহুর্তে সুনামগঞ্জ জেলার ৫টি আসনে লড়াই করছেন ২১ জন প্রার্থী। এরমধ্যে শেষ সময়ে সুনামগঞ্জ-১ (তাহিরপুর-জামালগঞ্জ-ধর্মপাশা ও মধ্যনগর) আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মন্নান তালুকদার নির্বাচন থেকে সরে যাওয়া বর্তমানে মাঠে রয়েছেন ২০ জন।
সুনামগঞ্জ-১ ( তাহিরপুর-জামালগঞ্জ-ধর্মপাশা ও মধ্যনগর) আসনে লড়ছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী এডভোকেট রনজিত সরকার, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সেলিম আহমদ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের নবাব সালেহ আহমদ, জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মন্নান তালুকদার, তৃণমূল বিএনপির মো. আশরাফ আলী, গণফ্রন্ট’র মো. জাহানুর রশিদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)’র মো. হারিছ মিয়া। তবে শেষ মুহুর্তে এসে জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মন্নান তালুকদার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে লড়ছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত চৌধুরী আব্দুল্লা আল মাহমুদ, মনোনয়ন বঞ্চিত বর্তমান সাংসদ ড. জয়া সেন গুপ্তা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সচিব মো. মিজানুর রহমান।
সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত বর্তমান সাংসদ এম. এ মান্নান, তৃণমূল বিএনপি’র মোহাম্মদ শাহীনুর পাশা চৌধুরী, জাতীয় পার্টির তৌফিক আলী, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির তালুকদার মো. মকবুল হোসেন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ সাদিক, জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোবারক হোসেন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোহাম্মদ দিলোয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত মহিবুর রহমান মানিক, মনোনয়ন বঞ্চিত শামিম আহমদ চৌধুরী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
হবিগঞ্জ :
হবিগঞ্জ জেলার ৪টি আসনে ৩১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা থাকলেও শেষ সময়ে এসে হবিগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহেদ ও হবিগঞ্জ-২ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী শংকর পাল নির্বাচন থেকে সরে দাঁিড়য়েছেন। ফলে এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন ২৯ জন।
হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী কেয়া চৌধুরি, জাতীয় পার্টির আব্দুল মুনিম চৌধুরি বাবু, ইসলামি ঐক্যজোটের মোস্তাক আহমেদ ফারহানী ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো. নুরুল হক।
হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ রুয়েল, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ খান, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মনমোহন দেবনাথ, ইসলামি ঐক্যজোটের শেখ হিফজুর রহমান, তৃণমূল বিএনপির খাইরুল আলম, বিএনএম এর এসএএম সোহাগ, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশর মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. জিয়াউর রশিদ।
হবিগঞ্জ-৩ (সদর-লাখাই ও শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির, জাতীয় পার্টির এম এ মুমিন চৌধুরি বুলবুল, বিএনএম এর মো. বদরুল আলম সিদ্দিকী, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মো. আদম আলী, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. আব্দুল কাদির, জাকের পার্টির আনসারুল হক, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মো. আবদুল ওয়াহেদ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. নোমান হাসান ও মুক্তিজোটের (জেডিপি) মো. শাহিনুর রহমান।
হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. মাহবুব আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী আহাদ উদ্দিন চৌধুরি, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. আল আমিন, ইসলামি ঐক্যজোট বাংলাদেশের আবু ছালেহ, বিএনএম এর মো. মুখলেছুর রহমান, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মো. আব্দুল মুমিন ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক ঐক্যজোটের মো. রাশেদুল ইসলাম খোকন।
মৌলভীবাজার :
মৌলভীবাজার জেলার ৪টি আসনে ২০জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মৌলভীবাজার-১ (বড়লেখা-জুড়ী) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিন, জাতীয় পার্টির আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন, তৃণমূল বিএনপির মো. আনোয়ার হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ময়নুল ইসলাম। তবে শেষ সময়ে এসে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন।
মৌলভীবাজার-২ (কুলাউড়া) আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, স্বতন্ত্র একে এম সফি আহমদ সলমান, স্বতন্ত্র মো. আব্দুল মতিন, তৃণমূল বিএনপির এম এম শাহীন, জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মালিক, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আছলাম হোসাইন রাহমানী, ইসলামী ফ্রন্টের এনামূল হক মাহতাব ও বিকল্পধারার মো. কামরুজ্জামান সিমু প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মৌলভীবাজার-৩ (মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর) আসনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, জাসদের আব্দুল মোসাব্বির, ওয়ার্কার্স পার্টির তাপস কুমার ঘোষ, এনপিপির মো. আবু বকর ও জাতীয় পার্টির মো. আলতাফুর রহমান লাঙ্গল প্রতীকে নির্বাচন করছেন।
মৌলভীবাজার-৪ (শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ, ইসলামী ঐক্যজোটের মো. আনোয়ার হোসাইন এবং বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের আব্দুল মুহিত হাসানী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।