শিল্পী ও সংস্কৃতি চর্চাকে রাজনৈতিক গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ রাখতে চাই না : আরিফ
প্রকাশিত হয়েছে : ২৪ মে ২০২৫, ৯:১০:১০ অপরাহ্ন
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেছেন, সিলেট ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির ভূমি। আধ্যাত্মিক এই নগরী বাউল, কবি ও শিল্পীদের পদচারণায় সমৃদ্ধ। আমরা শিল্পী ও সংস্কৃতি চর্চাকে কোন রাজনৈতিক গ-ির মধ্যে আবদ্ধ রাখতে চাই না। সংস্কৃতি চর্চা সুস্থ ও সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তিনি শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চায় ললিতকলা একাডেমীর কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং যেকোনো প্রয়োজনে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
তিনি গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর সারদা হলে সিলেট ললিতকলা একাডেমীর উদ্যোগে সনদপত্র বিতরণ ও উচ্চাংগ সংগীতের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ললিতকলা একাডেমীর অধ্যক্ষ বিপ্রদাস ভট্টাচার্য্য’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম। সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী হিমাংশু বিশ্বাস ও শিল্পকলা একাডেমীর সদস্য শামসুল বাছিত শেরো। বক্তব্য রাখেন সুকান্ত গুপ্ত। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ঋতশ্রী দে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিসহ অতিথিবৃন্দ ললিতকলা একাডেমীর শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
উচ্চাংগ সংগীতের পরিবেশনা পরিচালনা করেন বিপ্রদাস ভট্টাচার্য্য। সংগীতানুষ্ঠানে তানপুরা বাজান রোহিত দত্ত চৌধুরী, সামিহা সালসাবিল, শেখ মাহজাবিন তারানা, তবলা বাজান বাপ্পি গোস্বামী ও সবুজ দাস, বেহালা বাজান অলক দে, তানপুরা বাজান সামিহা সালসাবিল, জাহিন আহমদ, রোহিত দত্ত চৌধুরী ও শেখ মাহজাবিন তারানা এবং সুরমন্ডলে ছিলেন ইপ্সিতা তালুকদার।